ইন্টারনেট জগতে আমাদের সবারই কম বেশি বিচরণ রয়েছে কিন্তু আমরা কি ইন্টারনেট সঠিকভাবে ব্যবহার করছি? ইন্টারনেট জগতে আমরা নিরপাদ তখনই হবো যখন আমরা নিজেদের কে কিছু ভুল থেকে দূরে রাখব। ইন্টারনেট ব্যবহার করে কোন কিছু করার সময় অনেকেই কমন কিছু ভুল করে থাকে সেই ভুল কি এবং এই ভুল গুলো করলে কি হতে পারে সেটি নিয়ে আলোচনা হবে এই পোস্ট।
ইন্টারনেট জগতে যেসব ভুল করা উচিত নয়!
ইন্টানেট একটি বিশাল জগত আর এই জগতে মানুষ তার প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে ব্যবহার করে থাকে তাই কে কোন সেক্টরে কী ভুল করে বসে তা বলা একটু মুশকিল। কিন্তু এই পোস্টে কিছু কমন ভুল গুলো আমরা আলোচনা করব যে গুলো বেশির সাধারণ মানুষ গুলো করে থাকে। ইন্টারনেট আমরা যা করি নাহ কেন অনিরাপত্তার ঝুঁকি থেকেই যায় কিন্তু এর মাঝেও আমাদের সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে যাতে কিছু টা হলেও নিরাপদ থাকা যায়।
১। যেখান সেখানে লগিনঃ
নিজের মোবাইল কাছে না থাকায় অনেক সময় অনেকেই বন্ধু বান্ধবের ফোনে নিজের অনলাইন অ্যাকাউন্ট গুলো লগিন করে থাকে। লগিন করে কাজ শেষ করার পর অনেকেই লগ আউট করতেও ভুলে যায় যেটা খুবই ভয়ানক হতে পারে কারণ ঐ সময় আপনার অ্যাকাউন্ট চাইলে অনেক কিছু করা ফেলতে পারে। ধরুন আপনার ফ্রেন্ড বিশ্বাসী কিন্তু আপনার ফ্রেন্ডের কাছে থেকে অন্য কেউ তার মোবাইল বা অন্য ডিভাইস ব্যবহার করবে নাহ তা তো শিওর নাহ! এই থেকে চাইলে যে কেউ অ্যাকাউন্ট গুলো তে ঢুকে উল্টা পালটা কার্যকর পারে।
প্রয়োজনে বন্ধুর ডিভাইসে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বা অন্য কোন অনলাইন অ্যাকাউন্ট লগিন করে থাকলে কাজ শেষে সেটি লগআউট করুন। আপনি কি কি কাজ করছেন না করছেন সেটি হিস্টোরি ডিলিট করবেন আর যদি আপনি কাজ করে এসেছেন কিন্তু বাসায় এসে মনে পড়ছে লগআউট করেন নি তাহলে তারাতারি নিজের ডিভাইসে ঢুকে লগআউট করে দিন। হ্যাঁ ফেসবুক, জিমেইল অ্যাকাউন্ট সহ অন্য সব অ্যাকাউন্ট এই ফিচার আছে আপনি আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে দেখতে পারবেন কোথায় কোথায় আপনার অ্যাকাউন্ট টি লগিন আছে এবং সেটি লগআউট করে দিতে পারবেন।
২। ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেভ করে রাখা ????
কোন ওয়েবসাইটের অ্যাকাউন্টে লগিন করার সময় অনেকেই নিজের সুবিধার জন্য ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেভ করে রাখে যাতে পরবর্তীতে লগিন করার সময় সহজ হয়। কিন্তু এটা আপনার জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে কারণ ব্রাউজারে সেভ করে রাখা পাসওয়ার্ড দেখা খুবই একটি সহজ ব্যাপার। আপনি যদি আপনার ডিভাইস টি রেখে চলে যান কিংবা অন্য কারো হাতে চলে যায় সেই ব্যক্তি যদি অসাধু হয়ে থাকে তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট মুহুর্তের মধ্যে হ্যাক হয়ে যেতে পারে। একটি অ্যাকাউন্ট এর পাসওয়ার্ড পাওয়া মানে অনেক কিছু ঘটতে পারে। এছাড়াও আরো অনেক উপায়ে ব্রাউজারে সেভ করে রাখার পাসওয়ার্ড হাতিয়ে নিতে পারে।
তাই পাসওয়ার্ড সেভ করা রাখা থেকে বিরত থাকতে পারেন কিছু কারণে উল্লেখ করতে পারলাম না কিভাবে ব্রাউজারে সেভ করে রাখা পাসওয়ার্ড দেখা যায় কারণ এটি অনেকেই অসৎ কাজে ব্যবহার করতে পারে। ইন্টারনেট জগতে যখন আপনি আছেন তখন কোন গ্যারান্টি নেয় আপনি নিরাপদ কি নাহ। অসাধু ব্যক্তি বা হ্যাকার আপনার সেভ করে পাসওয়ার্ড ব্রাউজার অ্যাটাক করার মাধ্যমে হাতিয়ে নিতে পারে তাই আমি মনে করি একটু কষ্ট হলেও ব্রাউজারে পাওসয়ার্ড সেভ করা থেকে বিরত থাকা উচিত।
আপনি যদি একান্ত অলস হয়ে থাকেন যে বার বার পাসওয়ার্দ টাইপ করে লগিন করার ধৈর্য্য আপনার নেয় তাহলে আপনি অবশ্যই টু স্টেপ ভ্যারিফিকেশন সিস্টেম অন করে রাখবেন এতে কেউ পাসওয়ার্ড পেলেও লগিন করতে পারবে নাহ। এছাড়া বাদ বাকি আপনার ব্যবহার আপনি করবেন কিনা কিন্তু এটা আসলে আমি ভুলের মধ্যে ফেলব কারণ এটি একটি ভয়ানক ব্যাপার।
৩। পেমেন্ট ইনফরমেশন সেভ করে রাখা!

ইন্টারনেট জগতে আমরা আরো একটি ভয়ানক যে ভুল করে থাকি সেটি হলো ক্রেডিট কার্ড বা অনলাইন ব্যাকিং অথবা পেমেন্ট ডিটেইলস সেভ করে রাখা। মানুষ আগে বাজারে গিয়ে কেনা কাটা করতে কিন্তু ইন্টারনেট এর কারণে এখন কিছু মানুষ ঘরে বসেই নিজেদের কেনা কাটা গুলো করে ফেলছে। কিন্তু এই কেনা কাটার সময় আমরা একটি জিনিস লক্ষ্য করে থাকব পেমেন্ট এর সময় আমাদের কাছে অনেক গুলো অপশন থাকে যেমনঃ ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড, ব্যাংক পেমেন্ট, মাস্টার কার্ড অথবা মোবাইল ব্যাকিং পেমেন্ট সিস্টেম।
এই গুলো মাঝে অনেকেই কার্ড পেমেন্ট টি ব্যবহার করে থাকবেন অনেক ওয়েবসাইট পেমেন্ট করার সময় একটি সেভ করার অপশন থাকে যাতে পররর্তী কেনা কাটা করার সময় সেভ আবার ডিটেইলস না দেওয়া লাগে। কিন্তু এটি ক্ষতির কারণ হতে পারে আপনি যে ওয়েবসাইট টি তে এটি সেভ করে রাখছেন সেটি কোন সময় কারো দ্বারা অ্যাটাক হবে কিনা তার গ্যারান্টিও নেয়। এইখান থেকা আপনার পেমেন্ট ইনফরমেশন অন্য জনের হাতে চলে গেলে কার্ড এর টাকা সব ফাঁকা হয়ে থাকবেন। তাই কখনো এই ভুল করবেন না কখনই পেমেন্ট ইনফরমেশন সেভ করে রাখবেন নাহ এতে আপনারই মঙ্গল।
৪। একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার

ইন্টারনেট আমাদের চাহিদার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট তৈরী করে থাকি সেটি হতে পারে ফেসবুক, টুইটার, জিমেইল অথবা অন্য কোন অ্যাকাউন্ট। সেই অ্যাকাউন্ট গুলো করার সময় নিজের সুবিধা জন্য অনেকেই করে কি সব অ্যাকাউন্ট একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে থাকে। ফেসবুকের জন্য যে পাসওয়ার্ড সেটি অন্য অ্যাকাউন্ট এর জন্য সেই পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখে যে ভয়ানক হতে পারে এবং অনেক ক্ষতি করতে পারে। কোন ভাবে যদি কেউ আপনার একটি পাসওয়ার্ড পাই তাহলে সে আপনার অন্য সব অ্যাকাউন্ট এ লগিন করার চেষ্টা করবে না তা তো হয় না। সেই জন্য এই ভুল করা থেকে বিরত থাকুন প্রত্যেক অ্যাকাউন্ট এর জন্য আলাদা আলদা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
৫। নিজের তথ্য পাসওয়ার্ড হিসাবে ব্যবহার
ইন্টারনেট জগতে পাসওয়ার্ড সম্পর্কিত ভুলের জন্য আমরা বেশি ক্ষতগ্রস্ত হয়ে থাকি। পাসওয়ার্ড নির্বাচনে আমরা এতোটাই অলসতা বা অসর্তকতা দেখায় যার জন্য অনেকের অ্যাকাউন্ট হারাতে হয়। পাসওয়ার্ড নির্বাচনের সময় কখনোই নিজের জন্ম তারিখ, রোল, ফোন নাম্বার বা অন্য কিছু ব্যবহার করবেন নাহ। কারণ যে আপনার ক্ষতি করার চেষ্টা করবে বা অ্যাকাউন্ট হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করবে তার প্রথম চেষ্টা থাকে যে আপনার সব তথ্য দিয়ে অ্যাকাউন্টে লগিন করার। তাই এই ভুল কখনোই করবেন নাহ নিজের তথ্য দিয়ে পাসওয়ার্ড দেওয়া মানে ধরা খাওয়া।
৬। সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ারিং
প্রতিনিয়ত ফেসবুক সহ অন্যসব সামাজিক মাধ্যমে অনেক কিছু ভাইরাল সেই গুলো নিয়ে অনেকেই অনেক বেশি মাতামাতি করে থাকে যা একদম করা উচিত নয়। ফেসবুকে বা অন্য কোথায় যে বিষয় গুলো ভাইরাল হয় সেই সকল বিষয়ের সতত্য না যে কেউ কখনো জিনিসটা শেয়ার দিয়ে ভুল করবেন নাহ। ফেসবুকের ঘটে যাওয়া সকল কর্ম কান্ড গুলো সব সময় সত্য হবে তা নাহ বেশির ভাগই সাজানো নাটক হয়ে থাকে তাই কোন কিছু শেয়ার করার আগে মন্তব্য করার আগে ভেবে নিবেন তাছাড়া এই নিয়ে বিপদে পড়তে হয়।
৭। অযৌক্তিক লিংকে প্রবেশ থেকে বিরত থাকুন
ফেসবুকে সহ বিভিন্ন জায়গা কেউ কোন লিংক দিলে সেই লিংক সম্পর্কে কোন ধারণা ছাড়া প্রবেশ করবেন না। এই করোনা কালীন সময়ে একটি জিনিস বেশি দেখা গিয়েছে ফেসবুকে একদল অসাধু ব্যক্তি সরকার থেকে টাকা দেওয়ার নাম করে বিভিন্ন লিংকে প্রবেশ করে ফেসবুকের পাসওয়ার্ড, মোবাইল ব্যাকিং এর পিন এইসব হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। এই ধরনের পাবলিক গুলো ফেসবুক গ্রুপের পোস্টে বেশি দেখা যায় যখন এমন কিছু দেখবেন অন্যদের সর্তক করবেন এবং আইডি তে রিপোর্ট দিয়ে দিবেন। এই সব লিংক গুলো ফিশিং লিংক হয়ে থাকে যেখানে তথ্য গুলো দিলে আপনার আইডি টি অন্য জনের হাতে চলে যেতে পারে তাই সাবধানতা অবলম্বন করুন।
৮। ফাইল ডাউনলোড এর ক্ষেত্রে সাবধানতা !
ইন্টারনেট জগতে আমরা আরেকটি ভুল করে থাকি সেট হলো ফাইল ডাউনলোড করতে গিয়ে। আমাদের প্রয়োজনে আমরা বিভিন্ন সফটওয়্যার, গেমস, অডিও, ভিডিও বা অন্য কোন ফাইল ডাউলোড করার প্রয়োজন পড়ে থাকে। কিন্তু যেসব ডাউনলোড সাইট রয়েছে সেই গুলো তে অতিরিক্ত বিরক্তিকর এডস লাগানো থাকে যার ফলে আপনি ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করবেন দেখবেন অন্য উইন্ডো ওপেন হয়ে আলাদা পেজে নিয়ে যাচ্ছেন। সেখানে অনেক সময় কিছু ক্রোম এক্সটেনশন বা সফটওয়্যার ডাউনলোড করার কথা বলে সেটি কখনো ডাউনলোড করবেন নাহ এডস ওপেন হলেই সেই উইন্ডো টি কেটে দিবেন।
ডাউনলোড করার সময় ফাইলের নাম এবং সাইজ তো দেয়া থাকে যখন ডাউনলোড শুরু করবেন তখন দেখবেন সেম নাম আর ফাইল নাম আর সাইজ একই নাকি যদি না হয় সেটি কেটে দিয়ে আবার চেষ্টা করবেন। কোন অপরিচিত সাইট থেকে কিছু ডাউনলোড করতে যাবেন এই গুলোর অনেকটা তে ভাইরাস থাকে যা আপনার কম্পিউটারের সকল ফাইল গুলো কে নষ্ট করে দিতে সক্ষম সেই জন্য ফাইল ডাউনলোড করার সময় সর্তক হয়ে করবেন।
৯। নিজের তথ্য শেয়ার করা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা ইন্টারনেট জগতের যেকোন জায়গা নিজের এমন কোন তথ্য শেয়ার করবেন না যেটা দ্বারা আপনার ক্ষতি পারে। আমাদের ফেসবুকে বা অন্য কোথায় অনেক মানুষের সাথে ভালো ভাবে সম্পর্ক দাঁড়িয়ে এর ফলে আমরা নিজের অনেক কিছু ফেসবুকে তাদের সাথে শেয়ার করি। কিন্তু এটি ভয়ংকর হতে পারে ব্যক্তি টি অসাধু হতে পারে তাই জলদি কাউকে বিশ্বাস করে সব কিছু দিয়ে দিবেন নাহ। অসাধু ব্যক্তি বিভিন্ন ভাবে আপনার সাথে সম্পর্ক বানিয়ে সব কিছু হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে থাকবে আর কোন ভাবে যদি তার উদ্দেশ্য হাসিল হয় তাহলে আপনি শেষ।
আবার অনেক সময় আমরা বন্ধু বান্ধবের সাথে বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট এর লগিন তথ্য শেয়ার করি থাকি কিন্তু সেই গুল এমনই রেখে দেয় এই অবস্থায় যদি আপনার আইডি টি অন্যের হাতে চলে যায় তখন সেই ব্যক্তি মেসেজ গুলো দেখে আপনি কার সাথে কেমন আচরণ বা কি শেয়ার করছেন ঐসব বের করে আপনার ক্ষতি করা চেষ্টা করবে। এখন ফেসবুক সহ অন্যসব মাধ্যমে মেসেজ রিমুভ এর সুবিধা দিয়েছে তাই যখন কোন কিছু শেয়ার করার প্রয়োজন পড়বে তখন সেটি দেওয়ার পর রিমুভ করে দিবেন এতে আইডি অন্যের হাতে গেলেও আর অ্যাকাউন্ট গুলো বেঁচে যেতে পারে।
১০। ফটো ভিডিও শেয়ারিং
বর্তমানের কঠিন এক আলোচিত টপিক হলো প্রেমিক প্রেমিকার অন্তরঙ্গ ভিডিও ফাঁস হওয়া নিয়ে। মেয়েদের এই ক্ষেত্রে সাবধান হওয়া উচিত কোন অপরিচিত বা নিজের প্রেমিক কে এই গুলো দেওয়া থেকে বিরত থাকুন আপনি যার জন্য যাকে বিশ্বাস করে এইসব করছেন সে আপনাকে কখন ধোঁকা দিবে তার ঠিক ঠিকানা নাই। ইন্টারনেট জগতে এই জিনিস গুলো ভাইরাল হতে সময় লাগে নাহ কিছু সময়ের ব্যাপার এই বিষয় গুলো নিয়ে এখন থেকে সচেতন হোন।
এছাড়াও স্বামী স্ত্রী হয়ে অনেকে নিজেদের মধ্য এইসব আদান প্রদান করে থাকে যা ইন্টারনেটে ভাইরাল হওয়ার পর বুঝা যায়। তাই আপনাদের ভালোবাসা ডিজিটালে প্রকাশ করতে গিয়ে নিজেদের জীবনটা কে বিপদে ফেলবেন না এই সব তো আপনি আরামছে করছেন যখন আপনার আইডি টি অন্যের হাতে চলে যাবে তখন কি হবে একবার চিন্তা করুন তাই বিরত থাকুন এসব থেকে। ভালোবাসা থাকুক নিজেদের বাস্তব জীবনে নাকি দূরে থাকা অবস্থায় কাছে টানতে গিয়ে নিজের জীবন নষ্ট করা।
পরিশেষে
ইন্টারনেট জগত অনেক বড় এইখানে প্রবেশ করার পর আপনি একটা ছাপ ফেলে যাবেন এই জগতে যেখান থেকে বের হলেও আপনি সম্পন্ন ভাবে বের হতে পারবেন নাহ। আপনার কিছু না কিছু থেকেই যাবে তাই কিছু করার আগে চিন্তা-ভাবনা করে তারপর করুন। এই আর্টিকেল কমন কিছু ভুল গুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো যা ইন্টারনেট জগতে মানুষ করে বসে পরে পঁচতায়। তাই সাবধান ও সর্তক হোন, ভালো থাকুন সুস্থা থাকুন।
আমাদের অন্যান্য আর্টিকেলঃ
ক্লাউড স্টোরেজ কি ? এটি ব্যবহারের সুবিধা।
মোবাইলে Android ফোল্ডার এর কাজ কি?
Feature Image Credit: Image by Joseph Mucira from Pixabay